মানবজাতির উপর এত কঠিন শাস্তির বিধান চাপিয়ে দিল। অন্তত দেহটাকে আত্মার সাথে উঠিয়ে নিত। কষ্টের আঘাতে শারিরিক যন্ত্রণা নিয়ে মানবজাতি মারা যায়। তার উপর মৃত দেহটার অবস্থা আরো তীব্র কষ্ট এবং যন্ত্রনাদায়ক ভাবে অন্তিম সংস্কার করে। কাউকে পুঁড়িয়ে আবার কাউকে কবরে।
সামান্য ভাইরাস রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে মানবজাতি স্নায়ু যুদ্ধের মাঝে ভাসে। সেখানে আবার পশ্চিমা দেশে যুদ্ধ লেগে আছে। রাশিয়া বনাম ইউক্রেন যুদ্ধের নামে মানব হত্যা ও পৃথিবী ধ্বংসের ভয় ভীতিকর মরনাস্ত্র প্রদর্শন। জাতিসংঘের ক্যাডার আমেরিকা অস্ত্র ব্যবসার বিশ্ববাজার দখল করার সুযোগ খুজে।
যুদ্ধ ধ্বংস ছাড়া কিছু দিতে পারে না, যুদ্ধ কখনো শান্তি দিতে পারে না। বিশ্বে যারা শান্তিকামি দেশ তারাও কিন্তু শান্তিতে নেই দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রনে হিমসিম। অসাধু ব্যবসায়ী যারা তারা প্রতিটি পন্যের মুল্যবৃদ্ধী করে আছে। খাইলে খাঁ হারাম না খাইলে মর।
আমরা আমাদের জিবনের শত্রু নাকি জন্মগত প্রভুর শত্রু রিসাইক্লেনিং হয়ে আছি। কেন মানবজাতির কোন মুক্তি নেই?
প্রভু যেন অদৃশ্যমান শৃংখলে বন্দি করে রেখেছে। প্রভু আমাদের উপর সহায় হউন। সহায় হোন মানবজাতির প্রত্যক শিশুর প্রতি। তারা নতুন তাদের দিকে চেয়ে সব ক্ষমা করে দিন।
আমরা ১ম বিশ্ব যুদ্ধ দেখেছি মানব হত্যা ছাড়া কিছু না। আমরা ২য় বিশ্ব যুদ্ধ দেখেছি সেখানেও মানব হত্যা ছাড়া আর কিছু না।
প্রভু,
আর কোন যুদ্ধ আমরা দেখতে চাই না।
প্রভু আমরা তোমাকে পেতে চাই। যিনি বিশ্ব ভ্রমান্ড এত সুন্দর সুনিপুণ বায়ুব্যায়র মাধ্যমে সৃষ্টি করেছেন। সৃষ্টি করেছেন আমাদের।
সকল প্রশংসা আপনার জন্য প্রভু।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন